![]() |
| Add caption |
Tuesday, December 5, 2017
December 05, 2017
M.I. SHIPU
No comments
আবিস্কার
হল ছেলেদের দুর্বলতার পরুপুরি চিকিৎসা! জেনে নিন ওষুধের নাম সহ বিস্তারিত.
পরিণত
বয়সের নারী-পুরুষ অনেকের কাছে যে সমস্যা অনেক
সময় প্রকট হয়ে উঠে তা হলো যৌন
দূর্বলতা, যার কারণে অনেক সময়ই দম্পতি মানসিক অশান্তিতে ভোগেন। অনেক অবিবাহিত এমনকি যৌন ক্রিয়ায় অংশ গ্রহন করেনি এমন অনেকেও কিন্ত এই সমস্যা নিয়ে
চিকিৎসকের স্মরণাপন্ন হন।
আসলে
আমাদের সমাজে অধিকাংশ মানুষেরই এ বিষয়ে সংকোচ
বেশি থাকার কারণে প্রকৃত তথ্য থেকে অনেকে বঞ্চিত হন, তেমনি অনেক অপসংস্কার বা কুসংস্কার এই
দূর্বলতার কারণে সমাজে বাসা বেধে আছে। যৌন দূর্বলতায় নারী বা পুরুষ উভয়েই
আক্রান্ত হতে পারে তবে যৌন কার্যে নারীর ভূমিকা অনেক খানি পরোক্ষ বিধায় পুরুষকেই এই সমস্যা নিয়ে
বেশী উদবিগ্ন হতে দেখা দেয়।
নারী
পুরুষ মিলিয়ে এ ধরণের রোগির
সংখ্যা শতকরা ১০ থেকে ২০
শতাংশ। একটু ভেবে দেখলে বোঝা যাবে এটা মোটেই ফেলে দেবার মতো কোনো সংখ্যা নয়।
এখন
পুরুষের ব্যধি নিয়ে আলাপ করা যাক। এজন্য প্রথমেই জেনে নিতে হবে একজন পুরুষের যৌন বিষয়ক শারীরবৃত্তীয় কাজ গুলো কি কি।
১–
যৌন ইচ্ছা (Libido-লিবিডো) বা সেক্সুয়াল ডিজায়ার
থাকা।
২–
লিঙ্গত্থান বা ইরেকশন (Irection) হওয়া, যা
পুরুষাঙ্গে রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি পাবার কারনে হয়।
৩–
পুরুষাঙ্গ দিয়ে ধাতু (semen-সিমেন) নির্গমন (Ejaculation)।
এর
সাথে সংশ্লিষ্ট আরেকটি appellation ও জেনে নেয়া
যেতে পারে আর তা হলো
Detumescence বা পুরুষাঙ্গের শিথিলতা। এসব কিছুর মধ্যে পুরুষের লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা বা ইরেকটাইল ডিজফাংশন
টিই প্রকট সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত।এই সমস্যাটি নানাবিধ কারনে হতে পারে।এর বড় একটা কারন হলো মনস্তাত্বিক, এছাড়া কিছু হরমোনের অভাব অথবা মস্তিস্কের রোগের কারনেও এমনটি হতে পারে।
পুরুষাঙ্গের
ধমনি (রক্তনালী)সরু হয়ে যাওয়া কিংবা শিরার যথেষ্ট পরিমাণ রক্ত ধারণ করতে না পারাটাও এমন
সমস্যার জন্ম দেয়। কারন গুলোকে ঠিকভাবে চিহ্নিত করলে একটা স্বচ্ছ ধারণা পাওয়া যেতে পারে৷১. বার্ধক্যঃ আসলে বয়স বাড়াটা লিঙ্গোত্থানের ব্যর্থতার কোনো সমস্যা নয়, বরং বয়স বাড়ার সাথে সাথে শারীরবৃত্তীয় এবং মানসিক যেসব পরিবর্তন হয় তা অনেক সময়
এতে প্রভাব ফেলে।
২.
অন্য রোগের প্রভাবঃ কিছু কিছু রোগের কারনে পুরুষের এমন সমস্যা হতে পারে যেমন- ডায়াবেটিস হওয়া, স্থুলতা, অন্য এন্ডোক্রাইন বা হরমোনের সমস্যা
দেখা দেয়া, প্রস্টেট গ্রন্থি বড় হয়ে যাওয়া, উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন হওয়া
ইত্যাদি। মেরুদন্ডের অভ্যন্তরে যে মজ্জা থাকে
(Spinal cord) তাতে আঘাত পেলে কিংবা তা রোগাক্রান্ত হলেও
এমন সমস্যা দেখা দেয়।
৩.
ধুমপানঃ ধুমপান একদম প্রত্যক্ষ ভাবে লিঙ্গত্থান ব্যর্থ হবার একটি বড় কারন।
৪.
অসুধঃ কিছু কিছু অসুধ আছে যা পুরুষের অমন
ক্ষমতা কমিয়ে দেয়, এর মধ্যে আছে
মানসিক রোগের অসুধ, কিছু স্টেরয়েড, উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের অসুধ,
নেশা উদ্রেককারী অসুধ যেমন কোকেন, গাজা, অধিকমাত্রায় এলকোহল সেবন ইত্যাদি। পুরুষাঙ্গের নিকটবর্তী স্থানে রেডিওথেরাপী দিলেও এমন সমস্যা হতে পারে।
৫.
মানসিক চাপঃ ডিপ্রেসন, এঙ্গার কিংবা বিভিন্ন মানসিক চাপ বা উত্তেজনার কারনেও
লিঙ্গোত্থানে সমস্যা দেখা দেয়।
চিকিৎসাঃ
যৌন
দূর্বলতার চিকিৎসা নির্ভর করে রোগের কারণের উপড়। পুরুষাঙ্গের উত্থানের সমস্যা যদি কোনো নির্দিষ্ট রোগের কারনে হয় তা হলে অবশ্যই
ঐ রোগের চিকিৎসা করাতে হবে। তবে সচরাচর এই রোগের জন্য
কিছু অসুধ ব্যবহৃত হয় তার একটি হলো সিলডেনাফিল (sildenafil) যা অনেকের কাছেই
ভায়াগ্রা নামে পরিচিত। এছাড়া এনড্রোজেন জাতীয় হরমোন এবং পুরুষাঙ্গের অভ্যন্তরীস্থ মূত্রনালীতে প্রয়োগ করা হয় এমন কিছু অসুধ ও রয়েছে। অপারেশনের
মাধ্যমে পুরুষাঙ্গে বিভিন্ন ধরনের প্রসথেসিস (Prosthesis) স্থাপন করেও এই সমস্যা থেকে
স্থায়ী পরিত্রান পাওয়া যায়। ইউরোলজিষ্ট সার্জন গন এই প্রসথেসিস
লাগিয়ে থাকেন। পুরুষাঙ্গের উত্থানের সমস্যা বলতে অনেকে আবার দ্রুত বীর্য স্খলন কেও বুঝে থাকেন। একে বলা হয় প্রিম্যাচিউর ইজাকুলেশন (Premature
ejaculation)। এটি ভিন্ন একটি সমস্যা আর এর চিকিৎসাও
ভিন্ন রকম।
Wednesday, November 8, 2017
November 08, 2017
M.I. SHIPU
WomenHealth
No comments
নারীদের ওজন কমাতে শর্করা একেবারেই বাদ!
![]() |
| নারীদের ওজন কমাতে শর্করা একেবারেই বাদ! |
বাড়তি
ওজনের জন্য অনেকেই শর্করাজাতীয় খাবারকে দায়ী করেন। ভাবেন, ‘নো কার্ব’ বা
শর্করা বর্জন ওজন কমানোর চাবিকাঠি। আসলে তা নয় এবং
সেটা সম্ভবও নয়। কারণ, শকর্রাবর্জিত খাবার দিনের পর দিন খেতে
থাকলে শরীরে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। হয়তো দু-চার দিন
এ ধরনের খাবার গ্রহণ করা যায়, দিনের পর দিন নয়।
যেমন—মাছ, মাংস, ডিম, তেল, ঘি, মাখন এগুলো একেবারেই শর্করাবর্জিত খাবার। ভাবুন তো, এসব খাবার খেয়ে কি জীবন কাটাতে
পারবেন? আসলে সবই খেতে হবে, তবে তা হওয়া উচিত
পরিমিত।
শর্করাজাতীয়
খাবার কতটুকু খাওয়া যাবে বা যাবে না
সে ব্যাপারে বারডেম জেনারেল হাসপাতালের পুষ্টি বিভাগের প্রধান আখতারুন নাহার বলেন, শর্করা শক্তির অন্যতম উৎস। পুষ্টিবিজ্ঞানের মতে, মানুষের প্রতিদিনের খাবারে মোট ক্যালরির ৫৫ থেকে ৬০
শতাংশ শর্করা থাকা উচিত। তবে যাঁরা ওজন কমাতে চান, তাঁদের ক্ষেত্রে শর্করার অংশটি ভাত-রুটি ইত্যাদি মিলে ৩৫ থেকে ৪০
শতাংশ হলেই ভালো হয়।
আখতারুন
নাহারের মতে, শিশুদের ক্ষেত্রে একই নিয়ম প্রযোজ্য। তবে তাদের খাবারে অবশ্যই শরীর গঠনকারী উপাদান বা দুধ থাকতেই
হবে। যদিও দুধে আছে পর্যাপ্ত শর্করা। খাবারের মধ্যে শর্করা থাকে বিভিন্ন রূপে।
যেমন—গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ, গ্যালাক্টোজ, সুক্রোজ, মল্টোজ। আমাদের দেহের কার্যপ্রক্রিয়ায় গ্লুকোজ প্রয়োজনীয় উপাদান। ফ্রুক্টোজ হলো ফলের চিনি। সুক্রোজ প্রায় সব উদ্ভিদেই কমবেশি
থাকে। তবে আখ ও বিটে
থাকে উচ্চমাত্রায়। এ জন্য এই
দুটো দিয়ে সহজেই চিনি তৈরি করা যায়। ল্যাক্টোজ হলো দুধের চিনি। অঙ্কুরিত শস্যের মধ্যে মল্টোজ থাকে। গ্লুকোজ একাই স্নায়ুতন্ত্রের শক্তির উৎস হিসেবে কাজ করে। এ কারণে শর্করাজাতীয়
খাবারের অভাবে শরীরে দহন ক্রিয়া থেমে যায়। এর ফলে কিটোন
বডি নামে শরীরে ক্ষতিকর পদার্থ উৎপন্ন হয়। শর্করা বাদ দেওয়া যেমন খারাপ, তেমনি অতিরিক্ত শর্করা খাওয়াও ক্ষতিকর। কেননা অতিরিক্ত শর্করা শরীরে চর্বি তৈরি করে। ফলে ওজন বেড়ে যায় ও অন্ত্রকে উত্তেজিত
করে। এ জন্য শর্করা
খেতে হবে সীমিত পরিমাণে, তবে একেবারে বর্জন নয়।
শিশু,
কিশোর ও বয়স্কদের বেলায়
একইভাবে জাঙ্ক ফুড অর্থাৎ পিৎজা, বার্গার, স্যান্ডউইচ, কোমলপানীয় বন্ধ করে সুষম খাবার গ্রহণ করা উচিত। কারণ, জাঙ্ক ফুডে ক্যালরি ও চর্বির পরিমাণ
থাকে অনেক বেশি। সুষম খাবার গ্রহণ করতে গেলে খাবারের সব কয়টি উপাদান
যেমন—আমিষ, শর্করা, চর্বি যার যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু খেতে হবে।
মোদ্দা
কথা হলো, কোনোটাই বাদ দেওয়া যাবে না আবার কোনোটাই
অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না।
Tuesday, November 7, 2017
November 07, 2017
M.I. SHIPU
WomenHealth
No comments
মেয়েদের বিয়ের পর ওজন কমানোর ডায়েট প্ল্যান করুন।
![]() |
বিয়ের পর ওজন কমানোর ডায়েট প্ল্যান |
বিয়ের
পর অনেক মেয়েরই ওজন বেড়ে যায়। এটা একটা প্রচলিত সমস্যা। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, বিয়ের পর সাধারণত মেয়েদের
ওজন বাড়ে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হরমোনাল পরিবর্তনের কারণে বিয়ের পর মেয়েদের ওজন
বাড়ে। এ ছাড়া বিয়ের
পরপরই হয়তো মেয়েরা নিজের দিকে তাকানোর সময় কম পায়। এবং
ব্যায়ামের জন্যও সময় কম দেয়। তবে
কিছু পরামর্শ মেনে চললে বিয়ের পর এই ওজনাধিক্যের
সমস্যা কিছুটা কমানো সম্ভব। লাইফস্টাইল-বিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই বাতলে দিয়েছে এ বিষয়ে কিছু
পরামর্শ।
ভাত
এড়িয়ে চলুন
ভাত
হচ্ছে ওজন বেড়ে যাওয়ার প্রধান কারণ। বিশেষত যখন আপনি কায়িক শ্রম করছেন না তখন। এর
বদলে আপনি হাতে তৈরি রুটি, সয়া, সিদ্ধ মটরশুটি, ছোলা ইত্যাদি খেতে পারেন।
গমের
পাউরুটি, ওটমিল ও সিদ্ধ আলু
পরিশোধিত
এবং দ্রুত শর্করা, যেমন, সাদা রুটির পরিবর্তে জটিল কার্বোহাইড্রেট যেমন গমের রুটি, ওটমিল বা বাদামি ভাত
এসব খান। এর মধ্যে আছে
আঁশ, যা ভরা পেটের
অনুভূতি দিয়ে আপনাকে ঠান্ডা রাখবে। এই পদ্ধতি আপনার
ওজন কমাতেও সাহায্য করবে।
ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড
আপনার
খাদ্যতালিকায় অবশ্যই স্বাস্থ্যকর চর্বি রাখবেন। এ জন্য ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিডসমৃদ্ধ
খাবার খান। যেমন : টুনামাছ,
কাঠবাদাম, জলপাইয়ের তেল, ফ্লেক্সিড তেল ইত্যাদি। এটা ওজন কমাতে সাহায্য করবে এবং স্বাস্থ্যও ভালো রাখবে।
জাংক
ফুড বাদ দিন
জাংক
ফুড বা ফাস্ট ফুডজাতীয়
খাবার একেবারেই বাদ দিতে হবে। এ ধরনের খাবার
শর্করার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। এটা পরিপাকক্ষমতা কমায়। এর মধ্যে রয়েছে
বাজে চর্বি, যা ওজন বাড়ায়।
এটা হচ্ছে সবচেয়ে ভালো ওজন নিয়ন্ত্রণের পদ্ধতি।
বেশি
খাবার বাদ দিন
প্রাণিজ
প্রোটিন বেশি খেলে হাড়ের ক্যালসিয়াম নষ্ট হয়ে অস্টিওপোরোসিস হতে পারে। এটা ওজন বাড়িয়ে দেয়। লাল মাংসের (গরু, খাসি) পরিবর্তে লো ফ্যাট দুগ্ধজাত
খাবার, শিম, বাদাম, শাকসবজি খান।
কফি
পান কমিয়ে দিন
কফি
বেশি পান করলে ওজন বেড়ে যায় এবং কফি হাড়ের স্বাস্থ্য খারাপ করে দিতে পারে। বেশি কফি পান করলে খাদ্যের পুষ্টি শরীর গ্রহণ করতে পারে না। এটা হরমোনের মাত্রাকে প্রভাবিত করে।
সকালের
নাশতা বাদ দেবেন না
সকালের
নাশতা কখনোই বাদ দেবেন না। সকালের নাশতা বাদ দেওয়া মানে সারা দিনের জন্য পরিপাককে ধীরগতির করে ফেলা।
আয়রন-সমৃদ্ধ খাবার
আপনি
যদি ওজন কমাতে চান তবে আয়রন-সমৃদ্ধ খাবার খান। যেমন : পুঁইশাক, কচু, লতি ইত্যাদি। এটা ওজন কমানোর একটি গোপন উপায়।
ক্যালসিয়াম-সমৃদ্ধ খাবার
খাদ্যতালিকায়
ক্যালসিয়াম-সমৃদ্ধ খাবার রাখতে কখনো ভুলবেন না। আপনি যখন ওজন কমাতে চাইবেন তখন দুধ, দুগ্ধজাত খাবার, ডিম, মাছ ইত্যাদি খান।
উদ্ভিদজাতীয়
খাবার খান
শাকসবজি
বেশি করে খান। খাবার আগে ফল ও সবজি
খেয়ে নিন। অল্প অল্প করে দিনে অন্তত ছয়বার খাবার খান।
নিজেকে
প্ররোচিত করুন
আপনি
যদি বিয়ের আগের ছবিগুলো দেখেন, তবে নিজের বর্তমান অবস্থা দেখে আফসোস লাগতে পারে। এটা আপনাকে ফল, শাকসবজি খাওয়া এবং ব্যায়াম করার দিকেও ধাবিত করতে পারে।
Subscribe to:
Comments (Atom)




